মার্চ ১: সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানসহ বেশ কয়েকটি দেশে নভেল করানাভাইরাসের প্রকোপ দেখা দেয়। আক্রান্তদের সংখ্যাও দ্রুত বাড়ছে। এ অবস্থায় সেসব দেশের প্রতি চীন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে আমাদের হাতে হাত রেখে মহামারী প্রতিরোধের দৃঢ়প্রতিজ্ঞা প্রতিফলিত হয়।

সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়ায় চীনের দূতাবাস জরুরিভিত্তিতে ২৫ হাজার মেডিকেল মাস্ক সংগ্রহ করেছে এবং সেদেশের দায়েগু শহরে পাঠায়। একজন চীনা মেয়ে টোকিওর রাস্তায় বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করেন। 'উ হান থেকে কৃতজ্ঞতা'-সহ বিভিন্ন শ্লোগান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

চীনের সাহায্যের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে চীনের অভিন্ন কমিউনিটির চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটে। মহামারীর কোনো রাষ্ট্রীয় সীমা নেই এবং অন্যদেরকে সাহায্য করা নিজেকে সাহায্য করার সমান।

চীনের সাহায্য বড় রাষ্ট্র হিসেবে চীনের দায়িত্বশীলতার বহিঃপ্রকাশ। চীন যৌথভাবে মহামারী প্রতিরোধের মাধ্যমে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগসংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে ঐক্য জোরদার করতে ইচ্ছুক।

কঠিন সময়ে পরস্পরকে সাহায্য করা খুব দরকার। মহামারী প্রতিরোধে চাইলে ঐক্য এবং সহযোগিতা হলো সবচে শক্তিশালী অস্ত্র। (লিলি/আলিম/শুয়ে)