সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও চীনের বিরুদ্ধে মেধাসত্ত্ব চুরির অপবাদ দেন। মার্কিন হোয়াইট হাউসের জাতীয় বাণিজ্যিক কমিশনের মহাপরিচালক ফাইন্যানশল টাইমস পত্রিকায় এক প্রবন্ধে বলেন, 'চীনের হাতে বিশ্ব মেধাসত্ত্ব অধিকার সংস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেয়া যাবে না'। তা ছাড়া চীনা প্রার্থী সমর্থনকারী কিছু দেশকে চাপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনকি, দেশটি দাবি করছে, চীন ছাড়া যে কোনো দেশের লোক এ পদে উপযুক্ত। বিশ্ব মেধাসত্ত্ব অধিকার সংস্থার মহাপরিচালক নির্বাচনে অংশগ্রহণে চীনা প্রার্থীকে বাধা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র, তারা কিসের ভয় পাচ্ছে?
সম্প্রতি জাপানের এক গণমাধ্যম বিশ্লেষণে বলা হয়, চীনারা ধারাবাহিকভাবে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থায় দায়িত্বশীল পদে নিযুক্ত হয়েছে। একে যুক্তরাষ্ট্র হুমকি হিসেবে মনে করছে। বর্তমান আন্তর্জাতিক নীতিমালা প্রণয়নকারী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার কথা বলার অধিকার কমাতে চায় না।
সম্পাদকীয়তে আরও বলা হয়, যে কোনও নির্বাচন সমতা ও ন্যায়সঙ্গত পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নিজের স্বার্থে হাস্যকর রাজনীতি অগ্রহণযোগ্য। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নির্লজ্জ মার্কিন চাপে নত হবে না বলে বিশ্বাস করে চীন।
(রুবি/তৌহিদ/শিশির)