ছুং ছাং ছিং বলেন, কোভিড১৯ মহামারি ও বসন্ত উত্সবের কারণে দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মীদের যাতায়াত ও যোগাযোগ এবং কাঁচামালের অভাব দেখা দিয়েছে। এতে করে উত্পাদন পুনরায় শুরু করা কঠিন হয়ে উঠেছে। গত জানুয়ারি থেকে সারা চীনে বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিমাণ গত বছরের মতো স্থিতিশীল ছিল। তবে, এর প্রবৃদ্ধির হার গত বছরের একই সময়ের চেয়ে কমেছে। ফেব্রুয়ারি ও আগামী মার্চ মাসে, অর্থাত্ বছরের প্রথম অংশে মহামারি-সৃষ্ট প্রভাব আরও বেশি দেখা দেবে।
বর্তমানে বৈদেশিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের উত্পাদন খাতে নানা জটিলতা সমাধানের জন্য চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিনিয়োগ বাড়াতে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে বেশিরভাগ স্থানে উত্পাদন পুনরায় শুরু হবে বলে জানান ছুং ছাং ছিং।