সি জোর দিয়ে বলেন, মহামারী শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত চীনা জনগণের জীবনের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে চীন সরকার। সামাজিক ব্যবস্থার সুবিধা কাজে লাগিয়ে গোটা চীনের শক্তি দিয়ে সার্বিক, কঠোর ও সম্পূর্ণ প্রতিরোধ-পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে মহামারী পরিস্থিতি ইতিবাচক অবস্থা দেখা যাচ্ছে এবং প্রতিরোধক ব্যবস্থাও সুস্পষ্টভাবে কার্যকর হয়ে উঠছে। এ বছর চীনের অর্থনীতি ও সমাজের উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে আশাবাদী চীন; বিশেষ করে সচ্ছল সমাজ গঠন করা এবং দারিদ্র্যমুক্তির যুদ্ধে জয়ী হওয়া।
সি আরও বলেন, জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি দেশ হিসেবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে চীন ও ব্রিটেনের আরও বেশি দায়িত্ব পালন করা উচিত। ব্রিটেনের সঙ্গে বহুপক্ষবাদ ও অবাধ বাণিজ্য রক্ষা করা এবং গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে মতবিনিময় জোরদার করতে চায় বেইজিং।
জনসন বলেন, ব্রিটিশ সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। চীনের কার্যকর ও শক্তিশালী প্রতিরোধক ব্যবস্থা, যথাযথভাবে আন্তর্জাতিক সমাজের সঙ্গে মহামারীর তথ্য বিনিময় করা এবং মহামারী ঠেকাতে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন জনসন। প্রেসিডেন্ট সি'র নেতৃত্বে এ মহামারীর রোধে চীন জয়ী হবে এবং চীনের অর্থনীতি ও সামাজিক উন্নয়নে সৃষ্ট নেতিবাচক প্রভাব শীঘ্রই দূর হবে বলে বিশ্বাস করেন তিনি।
(সুবর্ণা/তৌহিদ/শুয়ে ফেই ফেই)