এসময় প্রধানমন্ত্রী লি বলেন, বর্তমানে বিজ্ঞানসম্মত ও সুশৃঙ্খলভাবে মহামারী প্রতিরোধে কাজ করা হচ্ছে। আক্রান্তদের সুচিকিত্সা এবং বাজারে গুরুত্বপূর্ণ চিকিত্সা-সামগ্রী ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে চীনের সরকার। চীনা জনগণের জীবন ও স্বাস্থ্যকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক সমাজ ও চীনা জনগণের কাছে মহামারীর সর্বশেষ পরিসংখ্যান প্রকাশের ক্ষেত্রে শতভাগ স্বচ্ছতার পরিচয় দিচ্ছে সরকার। মহামারী ঠেকাতে চীনা সরকার ও জনগণ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
লি খ্য ছিয়াং জোর দিয়ে বলেন, জার্মানিসহ বিভিন্ন দেশ মহামারী প্রতিরোধে চীনকে সমর্থন দিয়ে যাবে বলে আশা করে বেইজিং। জার্মানি থেকে চিকিত্সা-সামগ্রী কেনার আগ্রহও প্রকাশ করেন তিনি।
জবাবে মার্কেল বলেন, মহামারী প্রতিরোধে ইউরোপীয় ইউনিয়নে সমন্বয় জোরদার করেছে জার্মানি। চীনে অবস্থানরত জার্মান নাগরিকদের দেখভালের ওপর গুরুত্ব দেওয়ায় চীনা সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি জানান, তাঁর দেশ চীনে চিকিত্সা-সামগ্রী পাঠাবে। তিনি চীনা চিকিত্সক ও নার্সদের সাফল্যও কামনা করেন। (সুবর্ণা/আলিম/আকাশ)