তিনি আরও বলেন, ভাইরাস ঠেকাতে চীন সরকার অত্যন্ত কার্যকর ধারাবাহিক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং সময়মত বিছিন্নকরণ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। এর স্বীকৃতি দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এসব ব্যবস্থা কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। ভিনসেন্ট আরও বলেন, চীন সরকার সবার আগে প্রকাশ্য ও স্বচ্ছভাবে সংশ্লিষ্ট তথ্য-উপাত্ত জানিয়েছে এবং বিশ্বের বিভিন্ন চিকিত্সক গোষ্ঠীকে সহায়তা করেছে। ফলে বিশ্বজুড়ে ভাইরাস প্রতিরোধক টিকা নিয়ে গবেষণা শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, জিবার্গ্গ বন্দর হলো বেলজিয়ামের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন্দর। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই বন্দরটি চীনের 'এক অঞ্চল এক পথ' উদ্যোগ এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক কাজ করেছে। এ বন্দরটি চীন ও ইউরোপের স্থায়ী বাণিজ্যিক লেনদেনের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাস ঠেকাতে এদিন ভিনসেন্ট ৫ হাজার ইউরো সহায়তা দেন এবং বিভিন্নভাবে চীনকে সমর্থনের প্রতিশ্রুতিও দেন।
(লিলি/তৌহিদ/ফেইফেই)