শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত অভিনব করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলার জন্য ওই হাসপাতালের বিচ্ছিন্ন রুমের নির্মাণকাজ ৫০ শতাংশ শেষ হয়। পাশাপাশি, চিকিত্সকদের বসবাসের স্থানের ৭৫ শতাংশ তৈরি হয়েছে।
হাসপাতাল নির্মাণকাজের প্রধান জানান, সম্প্রতি এই হাসপাতালের বিভিন্ন কক্ষের থ্রিডি ছবি প্রকাশিত হয়েছে। আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালটি আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হবে। ১৬০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে দুই সহস্রাধিক চিকিত্সক কাজ করবেন।
(ওয়াং হাইমান/তৌহিদ/ছাই)