আসলে অভিনব করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের পর চীন দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। শুধুমাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে প্যাথোজেন সনাক্ত করেছে চীন এবং সময়মতো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যান্য দেশকে ভাইরাসের জিনের গঠন জানিয়েছে। দ্রুতভাবে নতুন করোনা ভাইরাস সংক্রামক হিসেবে নির্ধারিত হয়েছে। জাপানের নাগাসাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক কিতাজাতো কাইও বলেছেন, নতুন ধরনের করোনা ভাইরাসের জিনের গঠন নির্ধারণের গতিতে চীন রেকর্ড সৃষ্টি করেছে।
নতুন ধরনের করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর চীনের প্রেসিডেন্ট নিজস্ব পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করেন এবং প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিংকে উহান পরিদর্শনে পাঠান। সময়মতো সিপিসি'র কেন্দ্রীয় কমিটি ও গোটা চীন সমর্থন ও উত্সাহ দেয়। এতে স্থানীয় নাগরিকদের করোনা ভাইরাসকে পরাজিত করার আস্থা ও মনোবল বৃদ্ধি পায়।
বর্তমান চীনের সংশ্লিষ্ট বিভাগ ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে ছয় ধরনের অভিনব করোনা ভাইরাস ২০১৯-এনসিওভি 'নিউক্লিক এসিড সনাক্তকরণ কিট' পণ্য উত্পাদনের অনুমোদন দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট টিকার গবেষণাও চলছে। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লেও, চীন এ যুদ্ধে জয়ী হতে পারবে।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)