ফোরামে তিনি বলেন, ২০১৭ সালে দাভোস ফোরামে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের বক্তব্য সুগভীর ও গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলেছিল। অর্থনীতির বিশ্বায়নের ঐতিহ্যিক প্রবণতা, সামাজিক উত্পাদন-শক্তি উন্নয়নের চাহিদা, এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতির ক্ষেত্রে এ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
তিনি বলেন, অর্থনীতির বিশ্বায়নের সম্মুখীন সমস্যা ও জটিলতা সমাধান করতে চাইলে সহনশীল ও উন্মুক্ত বৈশ্বিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে ও বহুপক্ষবাদে অবিচল থাকতে হবে। একতরফাবাদ এবং বাণিজ্যে সংরক্ষণবাদ বিশ্বের জন্য ক্ষতিকর বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি আরও বলেন, অর্থনীতির বিশ্বায়নের প্রবণতা অনুসরণ করে নিজের দরজা খোলা রেখেছে চীন এবং নিজের উন্নয়নের পাশাপাশি বিশ্বেরও উপকার করে আসছে। ভবিষ্যতে চীনের দরজা আরও অবারিত হবে।
হান চেং বলেন, নতুন ঐতিহাসিক আরম্ভবিন্দুতে দাঁড়িয়ে, সক্রিয়ভাবে নিজের দায়িত্ব পালন করে যাবে চীন। চীনের স্থিতিশীলতা সমৃদ্ধ ও শান্তিময় বিশ্ব গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বরাবরের মতোই ভূমিকা রাখবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। (সুবর্ণা/আলিম/আকাশ)