স্থানীয় পুলিশ সিনহুয়া বার্তা সংস্থার সাংবাদিককে জানান, অধিকাংশই অন্ধকারের মধ্যে প্রচণ্ড ধোয়ায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। কারো কারো শরীর আগুনে পুড়ে গেছে। আগুন লাগার পর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের দু'ঘন্টারও বেশি সময় প্রচেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। পরে কারখানার ভেতর থেকে ১০ জানের লাশ উদ্ধার করা হয়। কারখানাটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে শর্টসার্কিট থেকে আগুন লেগেছে বলেই মনে হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে।
এদিকে, ১১ ডিসেম্বর ঢাকার কেরানীগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত হন। এ ঘটনায় অন্য ১৭ জন চিকিত্সাধীন রয়েছেন।
লিলি/টুটুল