চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের তথ্য কার্যালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এবারের দু'দিনব্যাপী ফোরামে ৮০টিরও বেশি দেশ, অঞ্চল ও আন্তর্জাতিক সংস্থার তিন শতাধিক অতিথি 'সভ্যতার বৈচিত্র্যতা ও বিশ্বের মানবাধিকার শিল্পের উন্নয়ন' এই থিমকে কেন্দ্র করে প্রধানত 'সভ্যতার বৈচিত্র্যতার প্রেক্ষাপটে মানবাধিকার পথের বাছাই', 'মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটির গঠন এবং বিশ্বের মানবাধিকারের প্রশাসন', 'উন্নয়নের দিক থেকে: এক অঞ্চল এক পথ উদ্যোগ এজেন্ডা ২০৩০কে বেগবান করা' এবং 'দক্ষিণে মানবাধিকারকে সুনিশ্চিত করার অনুশীলন ও অভিজ্ঞতা' এ চার বিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করেন এবং মতৈক্যে পৌঁছান।
চীনের মানবাধিকার গবেষণালয়ের উপ-প্রধান লি চুন রু তার ভাষণে বলেন, অনুন্নত অর্থনীতি এবং ব্যাপক লোকসংখ্যা হলো মানবাধিকার শিল্পে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সম্মুখীন দুটি বড় সমস্যা। আগামী বছর চীন দারিদ্র্যমোচনের কর্তব্য সম্পন্ন করবে। এটি চীনের মানবাধিকার শিল্পের উন্নয়নে ঐতিহাসিক সাফল্যও হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। চীনের অভিজ্ঞতা ব্যাপক উন্নয়নশীল দেশগুলোর কাছে শিক্ষাযোগ্য বলে তিনি মনে করেন। লিলি/টুটুল