"যদি জাতীয় সম্পদ কথা বলতে পারে" নামে তথ্যচিত্রকে কেন্দ্র করে এই ইভেন্টে তথ্যচিত্রটির বিদেশে মুক্তির অনুষ্ঠান, এর আলো-ছায়া-প্রদর্শনী, ইন্টারেক্টিভ ফোরাম 'জীবিত অতীত, ঐতিহ্যবাহী ভবিষ্যত' এবং চীন-ফরাসি সাংস্কৃতিক ফোরামের চারটি বড় কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত।
এর লক্ষ্য হলো ফরাসি দর্শকদের কাছে সিএমজি'র দুর্দান্ত প্রোগ্রাম প্রচার করা, চীনের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রচার করা এবং দু'দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় এগিয়ে নেয়া।
ফ্রান্সে চীনের রাষ্ট্রদূত লু সা ইয়ে এক বক্তব্যে বলেন, চীন ও ফ্রান্সের লম্বা ইতিহাস এবং সমৃদ্ধি সংস্কৃতি আছে। দু'দেশ উভয়ের সংস্কৃতি অনেক পছন্দ করে। পূর্ব ও পাশ্চাত্য সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি হিসাবে, দু'দেশ দীর্ঘকাল একে অপরের প্রশংসা করেছে, একে অপরের কাছ থেকে শিখেছে এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে মতবিনিময় ও সংলাপের মডেল হয়ে গেছে।
ফ্রান্সের সাবেক সেক্রেটারি অফ স্টেট জ্যাঁ ফ্রাসোয়া কোপে বলেন,চীনের যাদুঘর-বিষয়ক কার্যক্রম দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে। জাদুঘরের ক্ষেত্রে ফ্রান্সের সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা রয়েছে। দু'দেশের এই ক্ষেত্রে সহযোগিতার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। (জিনিয়া/টুটুল/শুয়েই)