এ সময় এক বক্তব্যে প্রোকোপিস পাভলপোলোস বলেন, গ্রিস ও চীন উভয়েই প্রাচীন সভ্যতার দেশ, বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময়ের ইতিহাসও সুদীর্ঘকালের। প্রকৃত সভ্যতা পারস্পরিক সংঘর্ষ ও বাধা সৃষ্টি করে না, বরং শ্রেষ্ঠ অভিজ্ঞতা বিনিময় করে, সুষম সহাবস্থান করে এবং যৌথভাবে মানবজাতির অগ্রগতি ও শান্তি বাস্তবায়নে চেষ্টা করে। চীনের উত্থাপিত 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ এবং মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপ-চীন সহযোগিতা ব্যবস্থা দু'দেশকে আরও ঘনিষ্ঠ করেছে। প্রেসিডেন্ট সি'র গ্রিস সফর দু'দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময়ের নতুন সূচনা উন্মোচন করেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সি বলেন, গ্রিস পাশ্চাত্য সভ্যতার উত্স এবং মানবসভ্যতার অগ্রগতিতে অনেক প্রভাব ফেলেছে। কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৪৭ বছরে পারস্পরিক সম্মান ও সমঝোতার ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় স্বার্থ ও গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরস্পরকে সমর্থন দিয়েছে দুই দেশ। দু'পক্ষের বাস্তব সহযোগিতা ও সভ্যতার সংলাপ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এবং বিশ্বের শান্তি ও সমৃদ্ধিতে নতুন অবদান রাখবে বলে প্রত্যাশা করেন সি চিন পিং।
(সুবর্ণা/তৌহিদ/ওয়াং হাই মান)