চাং ছি ইউয়ে বলেন, চীন ও গ্রিস উভয়ই পুরানো সভ্যতার দেশ। দেশ দু'টি মানবজাতির সভ্যতা ও অগ্রগতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। গ্রিসের বিভিন্ন মহল প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং'র এবারের সফরের প্রত্যাশা করেন।
চাং ছি ইউয়ে আরও বলেন, গ্রিস প্রেসিডেন্ট সি'র এবারের সফরের প্রথম গন্তব্য। এ সফরে চীন-গ্রিস সম্পর্কের নতুন যুগের সূচনা সৃষ্টি হবে। চীন-গ্রিস রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা ভিন্ন হলেও বিশ্ব শান্তি রক্ষা ও যৌথ উন্নয়নে অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। গত ২০১৮ সালের অগাস্ট মাসে গ্রিস চীনের সঙ্গে 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংশ্লিষ্ট সমঝোতাস্বারকে স্বাক্ষর করে। চলতি বছরের এপ্রিলে গ্রিস চীন-মধ্য ও পূর্ব ইউরোপ সহযোগিতামূলক ব্যবস্থার আনুষ্ঠানিক সদস্যে পরিণত হয়।
দু'দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময়ের কথা উল্লেখ করে চাং ছি ইউয়ে বলেন, গ্রিস সি'র এবারের সফরের মাধ্যমে চীনের সংস্কৃতি, শিক্ষা, নব্যতাপ্রবর্তন ও পর্যটনসহ নানা ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক। (রুবি/টুটুল/শিশির)