কেং শুয়াং বলেন, পর্যাপ্ত অর্থ জাতিসংঘের স্বাভাবিক পরিচালনার ভিত্তি। সময়মতো ও শর্তহীনভাবে জাতিসংঘের সদস্য-চাদা পরিশোধ করা প্রতিটি সদস্যরাষ্ট্রের কর্তব্য। অথচ যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘসময় ধরে সদস্য-চাদা দেওয়া থেকে বিরত আছে। সদস্য-চাদা বাবদ জাতিসংঘ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে মোট ১০৫.৫ কোটি মার্কিন ডলার পায়। এই অংক জাতিসংঘের মোট বকেয়া সদস্য-চাদার ৭৬ শতাংশ।
কেং শুয়াং আরও বলেন, চীন দৃঢ়ভাবে বহুপক্ষবাদ সমর্থন করে এবং বাস্তব কাজের মাধ্যমে জাতিসংঘকে সমর্থন করে। জাতিসংঘের দ্বিতীয় বৃহত্তম সদস্য-চাদা পরিশোধ করে চীন। চীন বরাবরই জাতিসংঘে নিজের আর্থিক দায়িত্ব পালন করে আসছে এবং চলতি বছরের সদস্য-চাদাও সময়মতো পরিশোধ করেছে। মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরহিস এর জন্য চীনের ভূয়সী প্রশংসাও করেছেন।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেহিস বলেন, জাতিসংঘ বিগত দশ বছরের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর আর্থিক সংকটের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে। সদস্য-দেশগুলো ২০১৯ সালের বাজেটের মাত্র ৭০ শতাংশ চাদা হিসেবে পরিশোধ করায় এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। (শুয়েই/আলিম)