বৈঠকে লি খ্য ছিয়াং বলেন, চীন ও সলোমন দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা হয়েছে। এটা দু'দেশ ও দু'দেশের জনগণের মৌলিক স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। দু'দেশের সম্পর্ক যৌথ উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য সহায়ক প্রমাণিত হবে।
লি খ্য ছিয়াং আরও বলেন, চীনের চোখে বড় ও ছোট দেশ সমান। দেশের অর্থনীতি ও জনগণের জীবনমান উন্নয়নে সলোমন দ্বীপপুঞ্জ সরকারের প্রচেষ্টাকে চীন সমর্থন করে। সলোমন দ্বীপপুঞ্জ সরকারের 'একচীন নীতি' মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে প্রশংসা করে বেইজিং। চীন সলোমন দ্বীপপুঞ্জের সঙ্গে কৌশলগত বিনিময় জোরদার করতে, পারস্পরিক রাজনৈতিক আস্থা বাড়াতে, দু'দেশের সম্পর্ক উন্নত করতে, এবং দু'দেশ ও দু'দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করতে ইচ্ছুক।
জবাবে মানাস্সেহ সোগাভার বলেন, তাঁর দেশ সমান ও পারস্পরিক কল্যাণ এবং পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে সক্রিয়ভাবে 'এক অঞ্চল, এক পথ' নির্মাণে অংশ নিতে, চীনের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে, দু'দেশের বাণিজ্য, পুঁজি বিনিয়োগ, কৃষি, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা ত্বরান্বিত করতে ইচ্ছুক। (শুয়েই/আলিম)