সম্মেলনে বলা হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে জীবনযাত্রার মান রক্ষা ও উন্নয়ন, বিশেষ করে মৌলিক জীবনযাত্রার মান নিশ্চিত করতে হবে। স্থিতিশীল কর্মসংস্থানকে প্রথমে গুরুত্ব দেওয়া উচিত্। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা উন্নত করতে এবং কঠিন বাস্তবতার সম্মুখীন প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। গভীরভাবে দারিদ্র্যমোচনের কাজ জোরদার করতে হবে।
সম্মেলনে আরও বলা হয়, পরের ধাপে দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। মেডিকেল বীমা ক্ষতিপূরণের অনুপাত উন্নত করতে হবে। ঘরোয়া এন্টিহাইপারটেনসিভ ও হাইপোগ্লাইসেমিক ঔষধের মান বাড়ানো ও দাম কমাতে হবে।
(ছাই/তৌহিদ/ওয়াং হাইমান)