মুখপাত্র বলেন, হংকং চীনের মূলভূভাগের কোলে ফিরে আসার পর থেকে 'এক দেশ, দুই রাজনৈতিক ব্যবস্থা', 'হংকংবাসীদের স্বশাসন'সহ বিভিন্ন ব্যবস্থা চালু হয়েছে এবং হংকংবাসীদের বিভিন্ন অধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়েছে। শান্তিপূর্ণ মিছিল ও সমাবেশ এবং হিংসাত্মক অপরাধ ও 'এক রাষ্ট্রে দুই সামাজিক ব্যবস্থা' লঙ্ঘনকারী আচরণকে আলাদাভাবে দেখতে হবে। যে কোনো অপরাধকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
মুখপাত্র আরো বলেন, অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে গুরুতরভাবে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন হয়েছে এবং বিভিন্ন দেশের অভিন্ন স্বার্থও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; যা বিশ্বে দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টির মূল কারণ। যে কোনো বিদেশি শক্তির হংকংয়ের ব্যাপার ও চীনের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করা সহ্য করবে না বেইজিং।
(সুবর্ণা/তৌহিদ/মুক্তা)