ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ভাষণে বলেন, এই ক্যাম্প দু'দেশের তরুণ-তরুণীদের বিনিময় ও সংলাপ জোরদার, আস্থা বৃদ্ধি এবং যৌথভাবে দু'দেশের সংস্কারের সমন্বয় ঘটাতে সক্ষম। এর ফলে দু'দেশের জনগণের মনে এক সেতু স্থাপন করা এবং দেশ ও মানবজাতির উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে। এই সফরের মাধ্যমে ক্যাম্পের সদস্যরা চীনের সাংস্কৃতিক জ্ঞান শেখা ছাড়াও, সমবয়সী চীনা বন্ধুদের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরতে পারবে বলে প্রেসিডেন্ট লি আশা করেন।
ক্যাম্পের সদস্যের প্রতিনিধি আন কুও বলেন, চীন ও বাংলাদেশের মৈত্রীর ইতিহাস সুদীর্ঘকালের। তরুণ-তরুণীরা হলো দেশের ভবিষ্যত এবং দু'দেশের জনগণের মন সংযোগের ভিত্তি। ক্যাম্পের প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে সম্মান ও দায়িত্ববোধ থাকতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের ১৫০ সদস্যের একটি যুব প্রতিনিধিদল এই ক্যাম্পে অংশ নিচ্ছেন। তারা চীনা ভাষা শেখা, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বিভিন্ন স্থান পরিদর্শনসহ ইয়ুননান প্রদেশে দু'সপ্তাহব্যাপী কার্যক্রমে অংশ নেবেন।
লিলি/টুটুল/সুবর্ণা