সফরশেষে তাঁরা সিনচিয়াংয়ে অর্থনীতি ও জনগণের জীবিকার উন্নয়ন, নাগরিকদের ধর্মীয় স্বাধীনতা রক্ষা, এবং আইন অনুযায়ী সন্ত্রাসবাদ দমনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত অগ্রগতির জন্য চীন সরকারের প্রশংসা করেন। সিনচিয়াংয়ের অভিজ্ঞতা শিক্ষাযোগ্য বলেও তাঁরা মন্তব্য করেন।
তাঁরা জানান, সফরকালে তাঁরা খুব কাছ থেকে সিনচিয়াংয়ের সত্যিকার অবস্থা সম্পর্কে জেনেছেন, যা পশ্চিমা গণমাধ্যমে বর্ণিত সিনচিয়াংয়ের চেয়ে একদম আলাদা।
নেপালের রাষ্ট্রদূত লিলা মানি পাউদিয়াল বলেন, সিনচিয়াংয়ের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র অবশ্যই তথাকথিত 'বন্দী শিবির' নয়, এগুলো চরমচিন্তার নেতিবাচক প্রভাব থেকে জনগণকে বাঁচাতে ও তাদের পেশাগত দক্ষতা বাড়াতে ভূমিকা রাখছে।
শ্রীলংকার রাষ্ট্রদূত কারুনাসেনা কোদিতুওয়াক্কু মনে করেন, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র একটি প্লাটফর্ম যুগিয়েছে। শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে চরমপন্থা দূর করা যায়। এতে জনগণ এবং গোটা সমাজের উন্নয়নও সাধিত হয়। (লিলি/আলিম)