মজার ব্যাপার হচ্ছে, টুইটার ও ফেসবুকের বিবৃতি অনুসারেই, বন্ধ-করে-দেওয়া অ্যাকাউন্টগুলো থেকে দু'ধরনের তথ্য প্রচারিত হচ্ছিল: এক. সহিংস বিক্ষোভকারীদের হংকংয়ের আইন পরিষদভবনে অনুপ্রবেশ, পুলিশের ওপর হামলা, গণপরিবহনে বাধা, এবং সাংবাদিকদের ওপর বিক্ষোভকারীদের হামলাসংক্রান্ত তথ্য; এবং দুই. হংকং পুলিশের যথাযথভাবে আইন প্রয়োগ করতে দেওয়ার পক্ষের মানুষদের অভিমত।
এটা এখন স্পষ্ট যে, টুইটার ও ফেসবুক সাদাকে কালো ও কালোকে সাদা বানিয়ে ফেলেছে। অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ করে দিয়ে তারা মূলত 'মত প্রকাশের স্বাধীনতা'-র অমর্যাদা করেছে। তাদের মুখে এখন আর এমন স্বাধীনতার কথা মানায় না। কার্যত তারা হংকংয়ের দাঙ্গার পেছনের রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে ও করছে। (রুবি/আলিম/শিশির)