মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এদিন এক বিবৃতিতে বলেন, জারিফ ও ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ীর কথা শোনে এবং তারা স্থিতিশীলতার-নীতি লঙ্ঘন করার যন্ত্র। যুক্তরাষ্ট্র ইরানকে কূটনৈতিকভাবে নিঃসঙ্গ করা ও চরম চাপ দেওয়ার ব্যবস্থা অব্যাহত রাখবে।
মার্কিন অর্থ মন্ত্রণালয়ের এ দিনের এক বিবৃতিতে জানা গেছে, নিষেধাজ্ঞা ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্তদের যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে সম্পদ ফ্রিজ করা হবে। মার্কিন নাগরিক তাদের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবে না। যে-কোনো বিদেশি ব্যাংকিং সংস্থা তাদের সঙ্গে লেনদেন করলে তাদের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে।
এদিন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জারিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ইরানের বাইরে তার কোনো সম্পত্তি নেই। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা তার ও তার পরিবারের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না। (রুবি/টুটুল/সুবর্ণা)