কমিটিগুলো হংকং বিশেষ প্রশাসিক অঞ্চলের স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছে, হংকংয়ের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে যে-কোনো বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ করতে হবে এবং হংকংয়ের পুলিশকে যথাযথ অভিযান চালিয়ে দোষী চরমপন্থিদের গ্রেফতার করতে হবে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রবাসী চীনা কমিউনিটির প্রতিনিধি ছিয়ান ছি কুও বলেন, চরমপন্থিদের সঙ্গে সমাজের কিছু সুযোগসন্ধানী গোষ্ঠী জড়িত, যারা হংকংয়ের সামাজিক স্থিতিশীলতা ও ঐক্য নষ্ট করতে চায়। তবে, হংকংয়ের মানুষ তাদের অপচেষ্টা সফল হতে দেবে না। হংকংয়ে আইনের শাসন রক্ষা ও টেকসই উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে সবাইকে একযোগে কাজ করে যেতে হবে।
লন্ডনে প্রবাসী চীনা প্রতিনিধি তেং জু থিং বলেন, হিংসাত্মক তত্পরতা অতি দুঃখজনক। চরমপন্থিরা হংকংয়ের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা লঙ্ঘনকারী আচরণ করেছে। তাদের দমনে স্থানীয় পুলিশের কার্যক্রমকে সমর্থন দেবে ব্রিটেনে প্রবাসী চীনারা।
কানাডার প্রবাসী চীনা কমিউনিটিও হংকংয়ে চরমপন্থিদের হিংসাত্মক তত্পরতার তীব্র সমালোচনা করেছে। (সুবর্ণা/আলিম/মুক্তা)