উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের জি-টোয়েন্টি শীর্ষসম্মেলনে উন্মুক্তকরণ জোরদার ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই তালিকার প্রকাশিত হয়েছে। চীনের উন্মুক্তকরণের দ্রুততা ও শক্তি এতে প্রতিফলিত হয়েছে।
চীনের নতুন সংস্করণের পুঁজি বিনিয়োগের নেতিবাচক তালিকায় তিনটি বৈশিষ্ট্য আছে। যেমন- এক, নেতিবাচক তালিকায় বিধির সংখ্যা আগের ৪৮টি থেকে ৪০টিতে কমেছে। অবাধ বাণিজ্য এলাকার নেতিবাচক তালিকার বিধি আগের ৪৫টি থেকে ৩৭টিতে কমেছে। দুই, বৈদেশিক পুঁজির জন্য উন্মুক্ত ক্ষেত্র আরও বেড়েছে। যেমন- কৃষি, খনন শিল্প, উত্পাদন শিল্প এবং যোগাযোগ ও পরিবহন, টেলিযোগাযোগ, অবকাঠামো, সংস্কৃতি এবং সেবা শিল্প ইত্যাদি। তিন, অবাধ বাণিজ্য এলাকা এতে আরও উন্মুক্ত হবে। চীন উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে বিদেশি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে চীনে পুঁজি বিনিয়োগের নিশ্চয়তা দিয়েছে। চীন বিশ্বের শিল্পবিষয়ক সহযোগিতায় নতুন অবদান রাখছে।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)