প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিস্তারিত তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলন করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি জানান, সফরকালে শেখ হাসিনা ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামে বক্তব্য রাখার পাশাপাশি, চীনের জাতীয় গণকংগ্রেসের চেয়ারম্যান লি চানশু, প্রধানমন্ত্রী লি খচিয়াং ও প্রেসিডেন্ট শি চিন পিংয়ে সঙ্গে বৈঠক করবেন। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে দীর্ঘ অবস্থান কী কী সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে সে বিষয়ে চীনা নেতাদের জানাবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, চীন আলোচনার মাধ্যমে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান চায় এবং বাংলাদেশও তা সমর্থন করে।
চীনকে বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে অভিহিত করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান শেখ হাসিনার সফরে দুদেশের মধ্যে বিভিন্ন খাতে ৫টি চুক্তি ও তিনটি সমঝোতাস্মারক স্বাক্ষরিত হবে। এর আগে বাংলাদেশের সফরের বিষয়ে আলোচনা করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে যান ঢাকা নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত চাং চৌও।
মাহমুদ হাশিম, ঢাকা থেকে।