বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, চীন-মার্কিন সম্পর্ক বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক। দু'দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৪০ বছরের দিকে ফিরে তাকালে, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি ও চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের বিশাল পরিবর্তন দেখা যায়। তবে, একটি মৌলিক বাস্তবতা সবসময় অপরিবর্তিত ছিল। তা হলো, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্প্রীতিময় সহাবস্থান পরস্পরের জন্য কল্যাণকর এবং সংঘাত উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। সংঘর্ষের চেয়ে সহযোগিতা ভালো এবং বৈরিতার চেয়ে সংলাপ ভালো।
আর্থ-বাণিজ্যিক সমস্যায় প্রেসিডেন্ট সি বলেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য উভয়ের জন্য কল্যাণকর। দু'দেশের উচিত ভালো অংশীদার হওয়া; যা চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও সারা বিশ্বের জন্য উপকারী। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে মতভেদ দূর করতে ইচ্ছুক চীন। তবে আলোচনা হতে হবে সমতা ও সম্মানের ভিত্তিতে।
ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করবে না। যুক্তরাষ্ট্র আশা করে, দেশটি থেকে আমদানি আরও বাড়াবে চীন।
সমতা ও পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে পুনরায় দু'দেশের আর্থ-বাণিজ্যিক আলোচনা শুরুর বিষয়ে একমত হয়েছেন দু'নেতা।
(শুয়েই/তৌহিদ/লিলি)