সি চিন পিং বলেন, আন্তর্জাতিক আর্থিক সংকট সৃষ্টির দশ বছর পর বিশ্বের অর্থনীতি পুনরায় ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। এসময় জি-টোয়েন্টি'র উচিত বিশ্বের অর্থনীতি ও বৈশ্বিক-ব্যবস্থাপনার সঠিক দিক্-নির্দেশনা দেওয়া; সবার উচিত বাজারকে সঠিক ভূমিকা পালন করতে দেওয়া।
তিনি জানান চীন আরেক ধাপে বাজার উন্মুক্ত করবে, সক্রিয়ভাবে আমদানি বৃদ্ধি করবে, ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করবে, এবং ব্যাপকভাবে আর্থ-বাণিজ্যিক আলোচনার উন্নয়ন ঘটাবে।
শীর্ষ সম্মেলনে নেতারা বিশ্বের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, নব্যতাপ্রবর্তন ও ডিজিটাল অর্থনীতির বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বলেন, বিভিন্ন পক্ষের উচিত যোগাযোগ ও সংলাপ জোরদার, সহযোগিতা উন্নয়ন, সামষ্টিক নীতির সমঝোতা জোরদার, কাঠামোমূলক সংস্কার উন্নয়ন, নব্যতাপ্রবর্তন গভীররত করা, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং জ্বালানি, শিক্ষা ও পরিবেশ খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করা। (ছাই/আলিম/স্বর্ণা)