সম্মেলনে কুও বলেন, বর্তমানে বিশ্বে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটছে। চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটি গঠন প্রস্তাবের মাধ্যমে বিশ্বের উন্নয়নে চীনের ধারণা প্রদান করেছেন। সেই সঙ্গে এটি বিশ্বের নিরাপত্তা প্রশাসনেও চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব। পরিবর্তিত আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির সম্মুখীনে বিভিন্ন পক্ষের উচিত যৌথ, বহুমুখী, সহযোগিতামূলক ও টেকসই নিরাপত্তা চিন্তাধারায় অবিচল থাকা, সংলাপ, সহযোগিতা, ন্যায় ও ন্যায্য, সংস্কার ও নব্যতাপ্রবর্তন এবং পারস্পরিক উপকারিতায় নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করা, যাতে যৌথভাবে মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটি গড়ে তোলা যায়।
কুও আরো বলেন, কমরেড সি চিন পিংকে কেন্দ্র করে সিপিসি'র নেতৃত্বে চীনা অর্থনীতির স্বাস্থ্যকর উন্নয়ন ও সমাজের নিরাপদ স্থিতিশীলতা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। চীন বিশ্বের সাথে নিরাপত্তা প্রশাসনের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে এবং বিভিন্ন পক্ষের সাথে সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে ইচ্ছুক। সন্ত্রাসদমনে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে, যৌথভাবে পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর নেটওয়ার্ক রক্ষা করতে হবে, আন্তঃদেশীয় অপরাধের ওপর আঘাত হানতে হবে এবং বিভিন্ন দেশের জনগণের নিরাপত্তা ও কল্যাণ সংরক্ষণ করতে হবে বলেও জানান তিনি। (সুবর্ণা/টুটুল/রুবি)