বিবৃতিতে বলা হয়, জি-টোয়েন্টির উচিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে বাণিজ্যসংক্রান্ত মতবিরোধ দূরীকরণে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ভূমিকা জোরদার করা। বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্প্রসারণ হচ্ছে বিশ্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন সুনিশ্চিত করার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। বিদ্যমান বাণিজ্যিক ঝুঁকি বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার কমাতে পারে।
সম্মেলনে আন্তঃআঞ্চলিক ই-বাণিজ্যসংক্রান্ত নিয়মকানুন তৈরি করা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে, যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতার কারণে 'বাণিজ্যে সংরক্ষণবাদের বিরোধিতা' বিবৃতিতে অন্তর্ভুক্ত করা যায়নি। (স্বর্ণা/আলিম/মুক্তা)