বৈঠকে ওয়াং ই বলেন, চীন ও কাজাখস্তান হলো সার্বিক কৌশলগত অংশীদার দেশ। গত মাসে সাবেক কাজাখ প্রেসিডেন্ট নুরুসুলতান নজরবায়েভ চীনে "দ্বিতীয় 'এক অঞ্চল, এক পথ' আন্তর্জাতিক সহযোগিতার শীর্ষ ফোরামে" অংশ নেওয়ার সময় চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে চীনের 'মৈত্রী পুরস্কার' প্রদান করেন। দু'নেতা ফলপ্রসূ বৈঠকও করেন।
ওয়াং ই বলেন, বর্তমান বিশ্ব অনিশ্চয়তায় ভরপুর। একতরফাবাদ ও সংরক্ষণবাদ দেখা যাচ্ছে। দু'দেশের উচিত কৌশলগত সহযোগিতা জোরদার করা এবং অনুষ্ঠেয় শাংহাই সহযোগিতা সংস্থার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলন ও বিশকেক শীর্ষসম্মেলনের মতৈক্য জোরদার করা। এতে সংরক্ষণবাদ রোধে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া, অবাধ বাণিজ্য রক্ষা, আন্তর্জাতিক ন্যায় সুরক্ষা এবং বিশ্বের শান্তি ও উন্নয়ন জোরদারে অবদান রাখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।
জবাবে আতামকুলভ বলেন, কাজাখস্তান চীনের সঙ্গে দু'দেশের নেতাদের মতৈক্য বাস্তবায়ন এবং উচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ জোরদার, সেদেশের 'নুরলি জোল নতুন অর্থনৈতিক পরিকল্পনা' ও 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ জোরদার করতে ইচ্ছুক। কাজাখস্তান চীনের সঙ্গে জাতিসংঘ, শাংহাই সহযোগিতা সংস্থা ও এশিয়া ইন্টারঅ্যাকশন এবং কনফিডেন্স-বিল্ডিং সম্মেলনের (সিআইসিএ) কাঠামোয় সহযোগিতা জোরদার করতে চায়।
(ছাই/তৌহিদ/স্বর্ণা)