শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র চীনের ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের দ্রব্যের ওপর ১০ শতাংশের আমদানিশুল্ক ২৫ শতাংশে উন্নীত করে। এর দু'মিনিট পর পাল্টা জবাব হিসেবে চীন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ঘোষণা করে।
যুক্তরাষ্ট্র ইচ্ছাকৃতভাবে শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং চীন পাল্টা ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে। এ ফলাফল দুঃখজনক হলেও চীন শান্তভাবে তা মোকাবিলা করবে। বিগত এক বছরে যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে শুল্ক আরোপ করে চীনের অর্থনীতিতে কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং বহনও করা যায়।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় উদ্বেগের বিষয়ে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মতভেদ থাকা সত্ত্বেও যোগাযোগ বাজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, নানা পাল্টাপাল্টি ঘটনায় দু'পক্ষ যার যার সীমানা ও নিয়ম বুঝতে পেরেছে। সমস্যা সমাধানে দু'পক্ষের তীব্র ইচ্ছা আছে। কারণ আর্থ-বাণিজ্যিক সহযোগিতা থেকে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় পক্ষই উপকৃত হবে বলে ধারণা করা হয়।
(লিলি/তৌহিদ)