ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে খুলনা ও এর আশেপাশের এলাকায় আঘাত হানে এবং উত্তর-পূর্ব দিকে বয়ে চলে। এর প্রভাবে কয়েক শ' বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, কিছু গাছপালা উপড়ে গেছে। ঝড়ের কারণে কিছু কিছু এলাকার রেলপথ, বিমানবন্দর ও নৌবন্দর বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
বাংলাদেশের দুর্যোগ ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা সিনহুয়াকে ঘূর্ণিঝড়ে ৬ জন নিহত হবার খবর জানালেও, স্থানীয় তথ্যমাধ্যমের খবর অনুসারে নিহতের সংখ্যা ১৪।
এদিকে, বাংলাদেশের আবহাওয়া ব্যুরোর একজন কর্মকর্তা জানান, ফণী দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছে। তবে খারাপ আবহাওয়া কয়েকদিন স্থায়ী হবে। (শুয়েই/আলিম/মুক্তা)