"দ্বিতীয় 'এক অঞ্চল, এক পথ' শীর্ষফোরাম" হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মঞ্চ। এটি বিভিন্ন পক্ষের পরিকল্পনা ও সহযোগিতার গুরুত্বপুর্ণ ক্ষেত্র।
২০১৯ সালের মার্চের শেষ পর্যন্ত ১২৫টি দেশ ও ২৯টি আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনের সঙ্গে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। সেমিনারে অংশ নেওয়া বিভিন্ন দেশের অতিথিরা ছয় বছরে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ বাস্তবায়নের ফলাফল নিয়ে ইতিবাচক মূল্যায়ন করেছেন।
ব্যক্তিগত যোগাযোগ হচ্ছে 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে যৌথ নির্মাণের সাংস্কৃতিক ভিত্তি। 'দ্য ওয়াক ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফেডারেশনের' মহাসচিব ও গ্রিস-চীন বন্ধুত্বপূর্ণ সংস্থার উপপ্রধান লেফতেরিস কোনতস সাম্প্রতিক বছরগুলোতে 'এক অঞ্চল, এক পথ'সংক্রান্ত দেশগুলোতে খেলাধুলার বিনিময়ে নিজেকে উত্সর্গ করেছেন। তিনি বলেন, "চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগ উত্থাপনের পর, বিভিন্ন দেশের জনগণের বোঝাপড়া ও বন্ধুত্ব জোরদার হয়েছে। হাঁটা-হাঁটির মাধ্যমে মানুষের ভুল বোঝাবুঝি দূর হবে। আমি রেশমপথে চীনা বন্ধুদের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী হাইকিং এগিয়ে নিতে ইচ্ছুক। জনগণের যোগাযোগ ঘনিষ্ঠ করে উন্নত ভবিষ্যৎ তৈরি করার আগ্রহও জানান তিনি।
(আকাশ/তৌহিদ/শুয়ই)