তিনি বলেন, জেরুসালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া, মার্কিন দূতাবাস তেলআবিব থেকে জেরুসালেমে স্থানান্তর করা, এবং ফিলিস্তিনকে অর্থ-সহায়তা বন্ধ করাসহ মার্কিন সরকার বিভিন্ন নেতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আর এখন একটি অগ্রহণযোগ্য চুক্তির কথা বলা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ফিলিস্তিন-মার্কিন সম্পর্ক এবং ফিলিস্তিন-ইসরাইল শান্তি আলোচনাকে এখন আলাদাভাবে দেখা উচিত।
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথগ্রহণের পর তথাকথিত 'শতাব্দীর চুক্তি'-র কথা বলা শুরু হয়। ফিলিস্তিনি নেতৃবৃন্দ একাধিকবার এ ধরনের চুক্তি প্রত্যাখ্যান করার কথা বলেছেন। কারণ, এতে জেরুসালেম ইস্যু, ফিলিস্তিনি শরণার্থী সমস্যা, এবং দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদি বসতি নিয়ে কিছু বলা হয়নি। (সুবর্ণা/আলিম/স্বর্ণা)