সি চিন পিং বলেন, মানবজাতির উন্নয়নে সমুদ্রের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সমুদ্রের শান্তি ও নিরাপত্তা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তা ও স্বার্থের সঙ্গে জড়িত। চীনা জনগণ শান্তি চায় এবং দৃঢ়ভাবে শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। চীন দৃঢ়ভাবে প্রতিরক্ষানীতি মেনে চলে। চীনের নৌবাহিনী সবসময় সহযোগিতা ও উভয় কল্যাণের ভিত্তিতে পারস্পরিক আস্থা ও ন্যায়সঙ্গত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তুলছে।
সি চিন পিং আরও বলেন, বর্তমানে সমুদ্রের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের প্রযুক্তি, তথ্য ও সাংস্কৃতিক বিনিময় দিন দিন ঘনিষ্ঠ হচ্ছে। চীন ২১ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছে। এর উদ্দেশ্য হলো, সামুদ্রিক বিনিময় ও যোগাযোগ এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাস্তব সহযোগিতা জোরদার করা, নীল-অর্থনীতির উন্নয়ন এগিয়ে নেওয়া এবং সামুদ্রিক কল্যাণ বাড়ানো। চীনের সেনাবাহিনী বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সামুদ্রিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাস্তবায়নে ইতিবাচক অবদান রাখতে আগ্রহী।
(শুয়েই/তৌহিদ/আকাশ)