রিপোর্টে বলা হয়, ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে, চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং কাজাখস্তান ও ইন্দোনেশিয়া সফরের সময় রেশমপথ অর্থনৈতিক বেল্ট ও ২১ শতকের সামুদ্রিক রেশমপথের ঘোষণা দেন। ৫ বছরে যৌথ নির্মাণ "এক অঞ্চল, এক পথ" উদ্যোগ আন্তর্জাতিক সমাজে ইতিবাচক অবদান রেখেছে এবং এতে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো ইতোমধ্যে অনেক উপকৃত হয়েছে। ২০১৩ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত চীন ও 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্যিক আমদানি ও রপ্তানির মোট পরিমাণ ৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। 'এক অঞ্চল, এক পথ' সংশ্লিষ্ট দেশে চীনের শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সরাসরি বিনিয়োগের পরিমাণ ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।
রিপোর্টে আরও বলা হয়, এই উদ্যোগের কাঠামোতে মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটি গঠিত হবে। 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের মূলনীতি 'যৌথ আলোচনা, নির্মাণ ও উপভোগ'। এটি বিশ্ব প্রশাসনের সংস্কার ও আর্থিক বিশ্বায়নে অবদান রাখবে।
(আকাশ/তৌহিদ/শুয়ই)