চীনা প্রতিনিধিদলের প্রধান, সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ ও কো-অপারেশন ব্যুরোর উপ-পরিচালক লিউ শি জুন বলেন, এ বছরে চীনের বেইজিং, শাংহাই, শানতুং, হুনান, হ্যনান এবং শানসিসহ দশটি প্রদেশ ও শহরের সাংস্কৃতিক পর্যটন প্রশাসন, পর্যটন সংস্থা ও বিমান সংস্থাগুলি মেলায় অংশ নেয়। প্রদর্শনীর সময়ে চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন সম্পদের ব্যাপক পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়।
লিউ শি জুন বলেন, "চীন ও জার্মানি দু'টি বড় পর্যটন দেশ, এবং দুই দেশের মধ্যে পর্যটন বিনিময় ধীরে ধীরে উন্নত হয়েছে। বর্তমানে, জার্মানি ইইউতে চীনের বৃহত্তম পর্যটক উত্স দেশ হয়ে উঠেছে এবং চীনও এশিয়ায় জার্মানির বৃহত্তম উৎস দেশ। উভয় পক্ষের যৌথ চেষ্টার মাধ্যমে উভয় দেশের পর্যটন ও সংস্কৃতির মধ্যে সহযোগিতা আরও নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে। আমরা আশা করি আরও জার্মান বন্ধু সমাজের উন্নয়ন ও অগ্রগতির অভিজ্ঞতার দিকে নজর দেওয়ার জন্য চীনে আসবে এবং আরও বেশি চীনা পর্যটক জার্মানিতে অন্যান্য স্থানীয় কাস্টমসের অভিজ্ঞতা লাভ করবে।"
নতুন পরিস্থিতিতে, পর্যটন ক্ষেত্রে চীন ও জার্মানির মধ্যে সহযোগিতার মহান সম্ভাবনা আছে। উদাহরণস্বরূপ, জার্মানির বাধা-মুক্ত অবকাঠামো নির্মাণ এবং পর্যটন প্রতিভা প্রশিক্ষণের উন্নত ধারণা রয়েছে। চীন স্মার্ট পর্যটন ও ডিজিটাল পরিষেবাদিতে অনেকের সফল অভিজ্ঞতা রয়েছে। উভয় পক্ষ একে অপরের কাছ থেকে শিখতে পারে।