সাক্ষাতের সময় চাং চুও বলেন, চীনের 'দুই অধিবেশন' সবে মাত্র শেষ হয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং'কে কেন্দ্র করে সিপিসি'র নেতৃত্বে, ২০১৮ সালে চীনের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৬.৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে, যার পরিমাণ ৯০ লাখ কোটি ইউয়ান। চলতি বছর বৃদ্ধির হার ৬-৬.৫ শতাংশ পূর্বাভাস করা হয়েছে। এছাড়া ত্রয়োদশ জাতীয় গণকংগ্রেসের দ্বিতীয় অধিবেশনে 'বিদেশি বিনিয়োগ আইন' গৃহীত হয়, যার ফলে আইনগতভাবে বিদেশি বিনিয়োগ নিশ্চিত করা যেতে পারে।
সরকারি-বিবরণীতে বলা হয়েছে, চীন প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করবে এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর সঙ্গে উপকারিতামূলক সহযোগিতা জোরদার করবে।
চাং চুও আরও বলেন, বাংলাদেশে চীনের দূতাবাস চীনা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত নব্যতাপ্রবর্তনসহ নানা ক্ষেত্রে যোগাযোগ জোরদার করতে ডিসিসিআইকে সমর্থন করে। ডিসিসিআই চীন-বাংলাদেশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যোগাযোগের সেতুতে পরিণত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
জবাবে ওসামা তাসীর বলেন, ডিসিসিআই'র ৬০ বছরের ইতিহাস রয়েছে। ভবিষ্যতে দু'দেশ টেলিকম, গার্মেন্টস, ব্যাংকিং বিনিয়োগসহ নানা ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। (রুবি/টুটুল/শিশির)