এদিন সম্মেলনে 'বিদেশি বিনিয়োগ আইন' পাস হয়। আইনটি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বৈধ স্বার্থ সুরক্ষা, আইনগত, আন্তর্জাতিক ও সুবিধাজনক ব্যবসায়িক পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সহায়ক। চীনে আরো ব্যাপক কর হ্রাসের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ বছর চীনের সরকারি কর্ম-বিবরণীতে বলা হয়, নতুন চালিকাশক্তি গভীরভাবে জীবনযাত্রার পদ্ধতি পরিবর্তন এবং চীনের উন্নয়নে নতুন সুবিধা সৃষ্টি করছে। বিভিন্ন মহলে 'ওয়েবসাইট প্লাস' কৌশল কার্যকর হবে।
ওয়েবসাইট ও ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে চীনের বিরাট ভোক্তা বাজারের পরিবর্তন ত্বরান্বিত করা হবে এবং বিশ্বের অর্থনীতির স্থিতিশীলতায় চালিকাশক্তি যোগানো হবে।
চীনের জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিসংখ্যানে বলা হয়, গত বছর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণা খাতে চীন ১.৯৬ ট্রিলিয়ন ইউয়ান বরাদ্দ করে। তা ২০১৭ সালের চেয়ে ১১.৬ শতাংশ বেশি এবং সারা বছরের জিডিপি'র ২.১৮ শতাংশ।
শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী লি খ্য ছিয়াং দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের বলেন, চীন বরাবরই নতুন শিল্প ও পদ্ধতির অর্থনীতি উন্নয়নে সমর্থন করে। চীন সরকার ন্যায্য প্রবেশ ও তত্ত্বাবধানের নীতি মেনে চলে এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে নতুন চালিকাশক্তি উন্নয়নের পরিবেশ গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেয়। (ছাই/টুটুল/স্বর্না)