তাঁরা বলেন, সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের নীতি গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অনুকূল পরিবেশে চীনা বৈশিষ্ট্যময় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণার ফলে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ধারাবাহিক সাফল্য অর্জিত হয়। ভবিষ্যতে চীনের উচিত হবে গুরুত্বপূর্ণ হার্ড কোর প্রযুক্তি উন্নয়ন করা।
এনপিসি'র প্রতিনিধি ও চীনা বিজ্ঞান একাডেমির প্রধান পাই ছুন লি বলেন, চলতি বছর চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে নব্যতাপ্রবর্তনের সাফল্য অর্জনের ধারা বজায় রয়েছে। অবকাঠামো খাতে গবেষণা ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন তৈরির ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
বিশ্বের প্রথম কোয়ান্টাম বিজ্ঞান পরীক্ষামূলক উপগ্রহ 'মোজি'-র স্থায়ী ডেপুটি চীফ ডিজাইনার এনপিসি'র প্রতিনিধি ও চীনা বিজ্ঞান একাডেমি'র শাংহাই শাখার প্রধান ওয়াং চিয়ান ইউ বলেন, সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের নীতি চীনে মৌলিক গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় চীন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে গবেষণার ওপর জোর দিয়েছে।
২০১৯ সাল হলো গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকী এবং চীনের 'ত্রয়োদশ পাঁচসালা পরিকল্পনা'-র জন্য গুরুত্বপূর্ণ বছর। চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ওয়াং চি কাং দুই অধিবেশন চলাকালে বলেন, চীন দৃঢ়ভাবে মৌলিক গবেষণাকাজ জোরদার করতে থাকবে এবং ভবিষ্যতে এ খাতে বরাদ্দ বাড়াবে। (ছাই/আলিম/স্বর্ণা)