সুপ্রিম কোর্টের প্রধান চৌ ছয়াং বলেন, গত এক বছরে মেধাস্বত্ব রক্ষা জোরদার করার জন্য সংশ্লিষ্ট মামলার আবেদন শুনানি ব্যবস্থা স্থাপিত হয়েছে। সুপ্রিমকোর্ট বিশেষ করে মেধাস্বত্ব কোর্ট প্রতিষ্ঠা করেছে। বেইজিং, শাংহাই, কুয়াংচৌতে মেধাস্বত্ব কোর্ট এবং ১৯টি মেধাস্বত্ব আদালত স্থাপিত হয়েছে।
সর্বোচ্চ অভিশংসক দফতরের প্রধান জাং চিউন জানান, চলতি বছর মেধাস্বত্ব লংঘন এবং নকল পণ্য তৈরি সংক্রান্ত অপরাধের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।
বিশ্ব ব্যাংক প্রকাশিত 'বাণিজ্য পরিবেশ প্রতিবেদন ২০১৯' অনুযায়ী, চীনের বাণিজ্য পরিবেশ বিশ্বের মধ্যে ৪৬তম স্থানে রয়েছে। তাছাড়া 'বিচার প্রক্রিয়ার মান সূচনায়' চীনের স্থান প্রথম এবং 'চুক্তি সম্পূর্ণকরণ সূচনায়' চীন ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে।
(স্বর্ণা/টুটুল/মুক্তা)