তুরস্কের চীনাভাষার পণ্ডিত গিরি ফিদান বলেন, পারস্পরিক কল্যাণ ও অভিন্ন স্বার্থ হল চীনা কূটনীতির লক্ষ্য। চীন 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগে যৌথভাবে বাণিজ্য, নির্মাণ ও উপভোগের নীতিতে অবিচল।
তিনি আরো বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' আরো বেশি নতুন প্ল্যাটফর্ম ও সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
মার্কিন এক্সিকিউটিভ ইন্টেলিজেন্স রিভিউ ম্যাগাজিনের ওয়াশিংটন শাখার পরিচালক উইলিয়াম জন বলেন, 'এক অঞ্চল, এক পথ' উদ্যোগের ঐতিহাসিক তাত্পর্য রয়েছে। উদ্যোগটি কার্যকর হওয়ার পর অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে আশ্চর্যজনক সাফল্য অর্জিত হয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন, আরো বেশি দেশ এ উদ্যোগে অংশগ্রহণ করবে।
রাশিয়ার থিঙ্ক ট্যাঙ্কের 'রাশিয়া-চীন বিশ্লেষণ কেন্দ্র'-এর পরিচালক সার্গেই সানাকোয়েভ বলেন, চীন বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলছে। চীন উন্মুক্তকরণ, সহযোগিতা ও অভিন্ন কল্যাণের ধারণায় সবসময় অবিচল। অধিক থেকে অধিকতর দেশ চীনের সঙ্গে সহযোগিতা চালাতে চায়। (ছাই/টুটুল)