৫ মার্চ ভারতে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাই কমিশনার নয়াদিল্লীতে ফিরে যান। এরপর ১৪ ও ২৮ মার্চ পরস্পরের দেশে প্রতিনিধিদল পাঠানো এবং পাক-ভারত সীমান্ত এলাকার কর্তারপুর করিডোর ইস্যুতে পরামর্শের জন্য ধারাবাহিক পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানানো হয়। এ সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র লু বলেন, দু'দেশের নতুন অগ্রগতিকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি আঞ্চলিক পরিস্থিতির উত্তেজনা প্রশমন কামনা করে বেইজিং। পাকিস্তান ও ভারত চিরদিনের প্রতিবেশী দেশ, দু'দেশের সুষম সহাবস্থান দু'পক্ষের স্বার্থ ও আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহায়ক। দু'দেশের সংলাপে গঠনমূলক ভূমিকা পালনের চেষ্টা করবে চীন।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)