কর্মবিবরণীর উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরা হলো।
জটিলতার মুখে সাফল্য অর্জন:
দক্ষিণ কোরিয়ার সাংকিউনকুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের চীন গবেষণাগারের প্রধান লি হি ওকে মনে করেন, ২০১৮ সালে বিশ্ব অর্থনীতির অস্থিতিশীলতার প্রেক্ষাপটে জটিল আন্তর্জাতিক পরিবেশে অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে বেইজিং।
ইকনোমিস্ট গ্রুপের চীনা প্রতিনিধি লিউ ছিয়ান বলেন, চীনের অর্থনীতির কাঠামোগত সংস্কার বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। স্থিতিশীল ও দ্রুত বৃদ্ধি বজায় রেখে বিরাট সুপ্তশক্তি দেখা দিয়েছে। চীনের উন্মুক্তকরণ বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধিতে নতুন অবদান রাখবে।
স্থিতিশীলতার মধ্যে অগ্রগতি অর্জন
২০১৯ সালে চীনা অর্থনীতির পরিকল্পিত লক্ষ্যমাত্রায় জিডিপি বৃদ্ধির পরিমাণ ৬ থেকে ৬.৫ শতাংশে দাঁড়াবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে কর্মবিবরণীতে। এ সম্পর্কে কাতারের উপদ্বীপ মিডিয়া গ্রুপের গবেষণাগারের পরিচালক মোহাম্মদ মনে করেন, চীনের অর্থনীতির সমন্বয় ও পরিবর্তন বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। চীনের জন্য যা উপকারী, বিশ্বের জন্যও তা সহায়ক বলে মনে করেন তিনি।
সংস্কার ও নব্যতাপ্রবর্তন বিশ্বের আস্থা জোরদার করবে
বেলজিয়ামের এন্টওয়ার্প শহরের ডেপুটি মেয়র লুদো ভান কামপেনহোট চীনা অর্থনীতির বৃদ্ধিতে আশাবাদী। চীনাদের অতি পরিশ্রম আর নব্যতাপ্রবর্তনশীলতা সম্পর্কে তিনি বিশ্বাস করেন, চীনের অর্থনীতির দ্রুতগতি ও স্থিতিশীল উন্নয়ন বজায় থাকবে।
(সুবর্ণা/তৌহিদ)