প্রথমত, সি চিন পিংয়ের চিন্তাধারার আলোকে নতুন যুগে চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতন্ত্রের শিক্ষা সুষ্ঠুভাবে জোরদার করা হয়েছে। যাতে চীনা সমাজতন্ত্রের ভিত্তি মজবুত হয়।
দ্বিতীয়ত, সংস্থার বৈশিষ্ট্য উন্নত করায় তা আরও ইতিবাচক ভূমিকা পালন করেছে।
তৃতীয়ত, দারিদ্র্য দূরীকরণ, দূষণ রোধ ও প্রতিকার ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ স্থায়ী কমিটির সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে।
চতুর্থত, জনগণের জীবনের মান উন্নয়ন এবং সমাজের উন্নয়ন এগিয়ে নেওয়া হয়েছে।
পঞ্চমত, বিভিন্ন পার্টির সঙ্গে একত্রিতভাবে পরামর্শের ভিত্তিতে কাজ করা হয়েছে।
ষষ্ঠত, সংশ্লিষ্ট বিদেশি সংস্থা, রাজনৈতিক সংস্থা, গণমাধ্যম এবং বিভিন্ন মহলের ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময় জোরদার করা হয়েছে।
সপ্তমত, সংস্কার ও সৃষ্টিশীলতার চেতনায় নিজস্ব সংস্থার অবকাঠামো উন্নয়ন জোরদার করা হয়েছে।