সাক্ষাতে সি চিন পিং বলেন, চীন-মার্কিন সম্পর্ক হল বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কগুলোর অন্যতম। বিশ্বের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং বিশ্বের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার মধ্যে দু'দেশের ব্যাপক অভিন্ন স্বার্থ রয়েছে। চীন-মার্কিন সম্পর্কের স্থিতিশীল ও সুষ্ঠু উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা দু'দেশের জনগণের মৌলিক স্বার্থের সঙ্গেও সংগতিপূর্ণ।
সি চিন পিং আরও বলেন, গত বছরের ডিসেম্বর থেকে দু'দেশের আর্থ-বাণিজ্যিক দল ঘনিষ্ঠ আলোচনা করে আসছে। চীনের পক্ষ থেকে বার বার বলা হচ্ছে যে, পারস্পরিক সহযোগিতা থেকে দু'দেশই লাভবান হবে এবং সংঘাতে জড়ালে দু'দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। সহযোগিতা হল শ্রেষ্ঠ বাছাই। দু'দেশের বাণিজ্য-সংঘাত সহযোগিতার মাধ্যমে সমাধানে ইচ্ছুক বেইজিং। গত দু'দিনে দু'দেশের বাণিজ্য আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। আগামী সপ্তাহে দু'পক্ষ আবার ওয়াশিংটনে মিলিত হবে। আশা করা যায়, দু'দেশের মধ্যে পারস্পরিক কল্যাণকর একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
এসময় মার্কিন বাণিজ্য-প্রতিনিধি রবার্ট লাইটহাইজার ও অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মুচিন বলেন, দু'দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক অতি গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র চীনের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করতে আগ্রহী। (শুয়েই/আলিম)