তিনি বলেন, দু'দেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সমাজব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু গত ৪০ বছর ধরেই দু'দেশের সম্পর্কের মুলধারা হচ্ছে পারস্পরিক সহযোগিতা ও কল্যাণ।
তিনি আরও বলেন, সাংস্কৃতিক যোগাযোগ, বিশেষ করে শিক্ষা খাতে সহযোগিতা হচ্ছে দু'দেশের সম্পর্কের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। শিক্ষার্থীরা হচ্ছে দু'দেশের যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ সেতু।
সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোলাস বার্নস, গ্রান্ড রাপিডজ শহরের মেয়র এবং মার্কিন রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক মহলের পাঁচ শতাধিক প্রতিনিধি সংলাপে অংশ নেন। (ছাই/আলিম)