অনুষ্ঠানে মা চাও স্যু উপস্থিত অতিথিদের আসন্ন বসন্ত উত্সবের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ২০১৮ সালে চীনে সংস্কার ও উন্মুক্তকরণের ৪০তম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। গত ৪০ বছরে সিপিসি'র নেতৃত্বে চীনে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। চীন বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে চীনের অবদান বর্তমান ৩০ শতাংশ। তা ছাড়া, বিগত ৪০ বছরে চীনের ৭০ কোটি লোক দারিদ্র্যমুক্ত হয়েছে।
মাও চাও স্যু আরও বলেন, ২০১৯ সাল গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ৭০তম বার্ষিকী এবং সার্বিকভাবে সুষম সমাজ প্রতিষ্ঠার নির্ণায়ক বছর। চীন অপূর্ব সুযোগের পাশাপাশি বিভিন্ন ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জেরও সম্মুখীণ হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সবার উচিত প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের কূটনৈতিক তত্ত্বের ভিত্তিতে, জাতিসংঘের নানান কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা এবং নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদেশ হিসেবে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করা।
জাতিসংঘের উপমহাসচিব লিউ চেন মিন সংস্থাটির কার্যক্রমে চীনা প্রতিনিধিদল এবং চীন সরকারের সমর্থন ও সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি এ সমর্থন ও সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। (রুবি/আলিম)