ওয়াং ই বলেন, ৫৫ বছর আগে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম পাশ্চাত্য দেশ ফ্রান্স। দীর্ঘ ৫৫ বছরে আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি যাই-হোক-না কেন দু'দেশের সম্পর্ক সবসময় প্রথম সারিতে ছিল। দু'দেশ উপকারিতার ভিত্তিতে সহযোগিতা চালিয়ে আসছে। এ সহযোগিতা দু'দেশের জনগণের জন্য বাস্তব কল্যাণ সৃষ্টি করেছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান বিশ্ব অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। বিশ্বের দু'টি দায়িত্বশীল দেশ হিসেবে চীন ও ফ্রান্সের অভিন্ন ঐতিহাসিক দায়িত্ব রয়েছে। প্রথমত, বহুপক্ষবাদের পতাকা বহন করে আন্তর্জাতিক সনদের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা রক্ষা করা উচিত। দ্বিতীয়ত, উন্মুক্তকরণ ও সহযোগিতার পতাকা বহন করে উন্মুক্ত বিশ্ব অর্থনীতি গঠন করা উচিত। তৃতীয়ত, বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে সমঝোতা ও সম্মান বাড়ানো প্রয়োজন। চতুর্থত, মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনিটি গঠনের পতাকা বহন করা উচিত।
ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ৫৫ বছরে দু'দেশের মধ্যে সফল সহযোগিতা চলেছে। দু'দেশের মধ্যে আস্থাও বেড়েছে। ফ্রান্স চীনের সঙ্গে বহুপক্ষবাদ রক্ষা করতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করতে ইচ্ছুক।
(স্বর্ণা/তৌহিদ)