শ্বেতপত্রে প্রতিরক্ষার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে: দেশের সার্বভৌমত্ব, ভূভাগীয় অখণ্ডতা, নাগরিকদের জীবন ও নিরাপত্তার ওপর হামলাকারী বা হুমকি সৃষ্টিকারীরা শত্রু হিসেবে গণ্য হবে। তবে, আগের মতো উত্তর কোরিয়াকে সরাসরি 'শত্রু' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়নি।
শ্বেতপত্রে আরও বলা হয়েছে, দুই কোরিয়ার সম্পর্ক সংঘাত ও সমঝোতার মাধ্যমে বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। তবে, ২০১৮ সালে দুই কোরিয়ার শীর্ষ নেতাদের বৈঠক সফল হয়, যা কোরীয় উপদ্বীপকে পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত করে সেখানে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করে। পানমুনজম ঘোষণাসহ ধারাবাহিক ব্যবস্থার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন ও পারস্পরিক আস্থা বৃদ্ধির কথাও শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা হয়। (সুবর্ণা/আলিম)